স্ট্রিম ডেস্ক

মাত্র কয়েক দিন আগে ব্রিকস দেশগুলো মার্কিন ‘একতরফা শুল্ক ও অশুল্কব্যবস্থার উত্থান’ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপকে তারা ‘অবৈধ ও ইচ্ছাধীন’ বলে অভিহিত করেছিল। এর পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিকস জোটের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়তে শুরু করেন।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘ওরা (ভারত) ব্রিকসে থাকলে ১০ শতাংশ শুল্ক দিতেই হবে। কারণ ব্রিকস আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য গঠিত হয়েছিল। তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হিসেবে ডলারকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল। যদি ওরা ওদের খেলা খেলে, আমিও আমার খেলা খেলতে পারি। তাই যারা ব্রিকসে আছে, তাদের সবার ওপরই ১০ শতাংশ চার্জ বসবে। ভারতও ব্যতিক্রম নয়।’
ট্রাম্পের এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে, যখন রিও দে জেনিরোতে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের পর একটি যৌথ বিবৃতিতে ভারতসহ সদস্য দেশগুলো একতরফা শুল্ক ও অশুল্কব্যবস্থা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যাচাইবিহীন শুল্ক এবং অশুল্কব্যবস্থার বৃদ্ধি বৈশ্বিক বাণিজ্য হ্রাস করতে পারে, সরবরাহ পদ্ধতিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।’
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, ব্রিকসের ‘অ্যান্টি-আমেরিকান’ নীতির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করা দেশগুলোকে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্কের মুখোমুখি হতে হবে।
এদিকে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প জানিয়েছেন ‘আমরা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছি, চীনের সঙ্গেও চুক্তি করেছি। আর ভারতের সঙ্গেও আমরা একটি চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
ভারত সরকার ট্রাম্পের এই মন্তব্যের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই বক্তব্য দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা ও কূটনৈতিক সম্পর্ককে জটিল করে তুলতে পারে।

মাত্র কয়েক দিন আগে ব্রিকস দেশগুলো মার্কিন ‘একতরফা শুল্ক ও অশুল্কব্যবস্থার উত্থান’ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে। ট্রাম্প প্রশাসনের এমন পদক্ষেপকে তারা ‘অবৈধ ও ইচ্ছাধীন’ বলে অভিহিত করেছিল। এর পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিকস জোটের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়তে শুরু করেন।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘ওরা (ভারত) ব্রিকসে থাকলে ১০ শতাংশ শুল্ক দিতেই হবে। কারণ ব্রিকস আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য গঠিত হয়েছিল। তারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড হিসেবে ডলারকে সরিয়ে দিতে চেয়েছিল। যদি ওরা ওদের খেলা খেলে, আমিও আমার খেলা খেলতে পারি। তাই যারা ব্রিকসে আছে, তাদের সবার ওপরই ১০ শতাংশ চার্জ বসবে। ভারতও ব্যতিক্রম নয়।’
ট্রাম্পের এই বক্তব্য এমন এক সময়ে এসেছে, যখন রিও দে জেনিরোতে অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের পর একটি যৌথ বিবৃতিতে ভারতসহ সদস্য দেশগুলো একতরফা শুল্ক ও অশুল্কব্যবস্থা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যাচাইবিহীন শুল্ক এবং অশুল্কব্যবস্থার বৃদ্ধি বৈশ্বিক বাণিজ্য হ্রাস করতে পারে, সরবরাহ পদ্ধতিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি করতে পারে।’
এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, ব্রিকসের ‘অ্যান্টি-আমেরিকান’ নীতির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করা দেশগুলোকে ১০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্কের মুখোমুখি হতে হবে।
এদিকে, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প জানিয়েছেন ‘আমরা যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছি, চীনের সঙ্গেও চুক্তি করেছি। আর ভারতের সঙ্গেও আমরা একটি চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছি।’
ভারত সরকার ট্রাম্পের এই মন্তব্যের বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই বক্তব্য দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আলোচনা ও কূটনৈতিক সম্পর্ককে জটিল করে তুলতে পারে।

অবশেষে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের (বিবিসি) বিরুদ্ধে মামলা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মামলায় ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা) ক্ষতিপূরণ চেয়েছেন ট্রাম্প।
৯ ঘণ্টা আগে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেন্টানিলকে ‘গণবিধ্বংসী অস্ত্র’ হিসেবে চিহ্নিত করতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করার ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি ফেন্টানিল তৈরির মূল উপাদানগুলোকেও এই শ্রেণিভুক্ত করার কথা বলেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের নূর শামস শরণার্থী শিবিরে ২৫টি আবাসিক ভবন ভেঙে ফেলতে যাচ্ছে ইসরায়েল। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই এই ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে
স্বাস্থ্যের অবনতি এবং তথ্যের শূন্যতার কারণে মিয়ানমারের কারাবন্দি নেত্রী অং সাং সু চির বেঁচে থাকা সংশয় তৈরি হয়েছে। এমনকি সু চির ছেলের দাবি, সূ চি হয়তো ইতোমধ্যে মারা গিয়ে থাকতে পারেন।
১ দিন আগে