
.png)

দেশের বন, জীববৈচিত্র্য ও বন্য প্রাণী সুরক্ষায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত দুটি অধ্যাদেশ পাস করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘বন ও বৃক্ষ সংরক্ষণ অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এবং ‘বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) অধ্যাদেশ, ২০২৫’

শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের আরও দায়িত্বশীল হতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

পরিবেশগত সংকট কোনো নির্দিষ্ট দেশের জাতীয় সীমানায় আটকে থাকে না, তাই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা, সহযোগিতা ও ধারাবাহিক সংলাপের ভিত্তিতে যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

প্রশাসনিক জটিলতা দূর করে জলবায়ু প্রশমন ও অভিযোজন কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার বিষয়ে একমত পোষণ করেছে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স। পরিবেশ ও পানি সম্পদ সম্পর্কিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে উচ্চপর্যায়ের নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত রাখার ওপরও জোর দিয়েছে উভয় দেশ।

মুন্ডা সম্প্রদায়ের জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলা ও তাদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেছেন, এই সম্প্রদায়ের জীবনে বাস্তব উপকার বয়ে আনতে পারে এমন যেকোনো পরিবেশগত হস্তক্ষেপ বা নীতিমালার

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ঢাকাকে বসবাসযোগ্য করতে হলে আধুনিক নগর পরিকল্পনা থাকা অপরিহার্য। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ঢাকার উন্নয়ন ধারণায় এখনই মৌলিক পরিবর্তন আনা দরকার। বছরের পর বছর সমস্যা নিয়ে আলোচনা হলেও সমাধানে যেতে সাহসী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না।

ঢাকার উন্নয়ন ধারণায় এখনই মৌলিক পরিবর্তন আনা জরুরি বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত কংক্রিটনির্ভর উন্নয়ন ঢাকাকে অনিরাপদ ও দুর্ব্যবস্থাপনায় ঠেলে দিয়েছে।

একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক, পরিবেশবান্ধব ও নারীবান্ধব সমাজ গঠনে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সকল সরকারি ভবনকে পরিবেশবান্ধব ‘গ্রিন বিল্ডিং’ হিসেবে নির্মাণ ও রূপান্তর করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। এ লক্ষ্যে তিনি গণপূর্ত অধিদপ্তরকে এক মাসের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রিন বিল্ডিং ম্যানুয়াল প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন।

জাতীয় সম্পদ হিসেবে খাস পুকুর ও জলাশয় রক্ষা সকলের সম্মিলিত দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার বা অন্য কোনো অশুভ শক্তি যদি দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তবে সরকার তার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে তা নিয়ন্ত্রণ করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘মানুষ যদি জলবায়ু বিপর্যয়ে ভোগে এবং নিরাপদ পানি না পায়, তবে উন্নয়নের কোনো অর্থ থাকে না।’

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ দিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অবকাঠামো নির্মাণগুলো টেকসই ও ইনোভেটিভ হতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য অবকাঠামো নির্মাণে প্রকৌশলীদের অপরিহার্য ভূমিকা রয়েছে।

পানি নিরাপত্তা ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) সদস্য দেশগুলোকে যৌথভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জাতিসংঘের ওয়াটার কনভেনশনের ষষ্ঠ যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রথম অধিবেশনে সোমবার (১৩ অক্টোবর) বক্তব্য দেন বাংলাদেশের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান—ন্যায়সঙ্গত, টেকসই ও সমানাধিকারভিত্তিক পানি ব্যবস্থাপনায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার