
.png)

গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে শেখ হাসিনাকে অপসারণে ভূমিকা রাখা শিক্ষার্থীরা এ বছর নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে হাজারো মানুষ তাদের প্রতিশ্রুতি শোনার জন্য সমবেত হন। কিন্তু সেই রাস্তার শক্তিকে ভোটে রূপান্তর করতে এখন হিমশিম খাচ্ছে দলটি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশে ফিরতে আজ মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ট্রাভেল পাস চাননি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

১৯৭১ সালের জুন মাসে লাইফ ম্যাগাজিনের সাংবাদিক জন সার এবং ফটোগ্রাফার মার্ক গডফেরি সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করেছিলেন পূর্ব পাকিস্তান থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা। করিমপুর থেকে কৃষ্ণনগর—রাস্তার ধারের সেই মৃত্যুর মিছিল, কলেরার মহামারী এবং পাক হানাদার বাহিনীর বর্বরতার শিকার অসহায় মানুষের

১৯৭১ সাল। ঢাকা সেনানিবাস। ইস্টার্ন কমান্ডের সদর দপ্তর। বিলাসবহুল ড্রয়িংরুমে বসে আছেন এক শ্বেতাঙ্গ ভদ্রলোক। পরনে দামী স্যুট, হাতে জ্বলন্ত সিগার। আর সামনে ধোঁয়া ওঠা কফি। তার ঠিক উল্টো দিকে বসে আছেন পাকিস্তানের কোনো জেনারেল।

আমাদের সমাজ ও রাজনীতিতে কথার ফুলঝুরি থাকলেও প্রকৃত ‘কাজের মানুষ’-এর অভাব প্রকট। অথচ সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়তে হলে বাগাড়ম্বর নয়, প্রয়োজন দক্ষতা, সততা ও কঠোর পরিশ্রম। এই নিবন্ধে কথার বৃত্ত ভেঙে দক্ষতা ও দায়বদ্ধতার সমন্বয়ে রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনের অপরিহার্যতা তুলে ধরা হয়েছে।

সাংবাদিকদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাইয়ের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরের বিষয়ে বাংলাদেশের চিঠির জবাব এখন দেয়নি ভারত। খুব তাড়াতাড়ি জবাব আসবে বলেও আশা করেন না পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

রাশিয়া ও সৌদি আরব থেকে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৫ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার। এর মধ্যে সৌদি আরব থেকে ৪০ হাজার মেট্রিক টন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার এবং রাশিয়া থেকে ৩৫ হাজার মেট্রিক টন এমওপি সার কিনবে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যখন সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্রকে বাদ দেওয়ার কথা বিবেচনা করছে, তখন লেখক এই পদক্ষেপকে অগ্রহণযোগ্য বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁর মতে, বৈষম্য নিরসনের জন্য সমাজতন্ত্র অপরিহার্য।

বাংলাদেশের রাজনীতির দিকে তাকালে একটা ব্যাপার স্পষ্ট, এখানে একক শক্তিতে পথচলা প্রায় অসম্ভব। ক্ষমতার মঞ্চে টিকে থাকতে হলে কিংবা নির্বাচনে জিততে হলে, এমনকি রাজপথেও সঙ্গী প্রয়োজন। এই সঙ্গী খোঁজার প্রক্রিয়া হলো জোটের রাজনীতি।

বাংলাদেশ ইউনেসকো জাতীয় কমিশন এর সহযোগিতায় গ্রো ইয়োর রিডার ফাউন্ডেশন (জিওয়াইআরএফ) এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘টেক কানেক্ট: এমপাওয়ারিং ইয়ুথ টু বিকাম গ্লোবাল সিটিজেনস’ প্রকল্পের সমাপনী প্রদর্শনী ২২ নভেম্বর শনিবার ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।

একবিংশ শতাব্দীতে তথ্য আলোর গতিতে ছুটলেও ভূকম্পন তরঙ্গের বেগ শব্দে। এই দুই গতির মধ্যবর্তী যে নগণ্য সময়ের ব্যবধান, সেখানেই লুকিয়ে থাকে হাজারো মানুষের জীবন-মরণের প্রশ্ন। ভূমিকম্পের অন্যতম জটিল ফল্ট লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশে, কম্পন অনুভূত হওয়া মাত্র সচেতন মানুষ স্মার্টফোনে তিনটি উৎসে ঢু মারেন।

দুই দিনের ব্যবধানে বাংলাদেশে চারবার ভূমিকম্প হয়েছে। এতে ১০ জনের প্রাণহানির সঙ্গে অসংখ্য মানুষ আহত হয়েছেন। বহু ভবন ও সড়কে ফাটল দেখা দিয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে সামনে আসছে ভূকম্পন সহনীয় ভবন নির্মাণ।

ভারত শুধু শেখ হাসিনাকে আশ্রয়ই দেয়নি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। ভারতের ছাত্র-জনতাকে বলতে চাই, আপনারা দাবি ওঠান যেন গণহত্যাকারী হাসিনাকে আশ্রয় না দেয়। জুলাই-আগস্টে যেভাবে ভারতের ছাত্র-জনতা আমাদের সমর্থন দিয়েছিলেন একইভাবে এই বিচারের আন্দোলনকেও সমর্থন জানান।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ একটি আদর্শিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠবে এবং এজন্য তরুণ ও যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, আধুনিক শিক্ষার সঙ্গে দ্বীনি শিক্ষার সমন্বয় ঘটানো গেলে সমাজ পরিবর্তন করা সম্ভব। ধর্মবিহীন শিক্ষায় মানুষের বিপথগামী হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

বাংলাদেশ ও ভুটানের শীর্ষ নেতাদের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর আজ উভয় দেশ স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিষয়ে দুইটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এই ভূমিকম্পের পরে জনমনে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে কেন হয় এমন শক্তিশালী ভূমিকম্প, এর জন্য বৈশ্বিক বায়ুমন্ডল ও বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানের প্রভাব কতটুকু?